বিধিনিষেধ না মানলে লকডাউন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

বিধিনিষেধ না মানলে লকডাউন স্বাস্থ্যমন্ত্রী, বর্তমান ১১ দফা নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে লকডাউন জারি হতে পারে বলে জানিয়েছেন

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। “করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিস্তার রোধে কোনও বিধিনিষেধ না থাকলে লকডাউন জারি করা হবে,” তিনি বলেছিলেন।

শনিবার (১৫ জানুয়ারি) মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।মন্ত্রী বলেন, করোনা ঊর্ধ্বমুখী। গত একদিনে প্রায় চার হাজার ৪০০ মানুষ করোনায় আক্রান্ত

হয়েছেন। এর শতাংশ 13 ছাড়িয়েছে। প্রতিদিন এক থেকে তিন শতাংশ হারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। এটা ভীতিকর। বর্তমানে প্রায় ১ শতাংশ মানুষের আইসিইউ প্রয়োজন। আর এই হারে রোগীর সংখ্যা বাড়লে হাসপাতালে জায়গা থাকবে না।

আরও খবর পেতে ভিজিট করুউঃ heretipsz.xyz

বিধিনিষেধ না মানলে লকডাউন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ১০ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১১টি সার্কুলার জারি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। 13 জানুয়ারি থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত 11-দফা নির্দেশনা অনুসরণ করা হবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, দেশে নতুন ধরনের করোনা, ওমিক্রন এবং সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব পর্যালোচনা করার জন্য এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এই 11টি পয়েন্ট অবশ্যই 13 জানুয়ারী থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত মেনে চলতে হবে।ফরিদপুরে সিজারিয়ান অপারেশন করতে গিয়ে নবজাতকের কপাল কেটে ফেলেছেন এক নার্স ও আয়া। শনিবার সকালে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে আল-মদিনা বেসরকারি হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। ওই শিশুর কপালে ৯টি সেলাই দেওয়া হয়েছে।

পরে রোগীর স্বজনরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন

জানা গেছে, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার মইজুদ্দিন মাতাব্বর পাড়ার শফিক খানের স্ত্রী রুপা বেগমকে শনিবার সকালে ফরিদপুরের শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়।

সকাল থেকেই হাসপাতালের সামনে অপেক্ষা করছিলেন তাঁরা। পরে তাদের আল-মদিনা বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে দালালরা জানিয়েছেন। সিজারিয়ান অপারেশনের সময়, নার্স এবং আয়ারা নবজাতকের কপালের একটি অংশ কেটে ফেলেন।

বিধিনিষেধ না মানলে লকডাউন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিজের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা নিজের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা
ফরিদপুর সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুদুল আলম বলেন, এ ধরনের ঘটনা কাম্য নয়। ইতোমধ্যে হাসপাতাল থেকে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ফরিদপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. ফাতেমা করিম বলেন, বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের এমন উদাসীনতা মেনে নেওয়া হবে না। আমরা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করব। দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ফরিদপুর সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন কর বলেন, প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা জানতে পেরে কোম্পানির পরিচালক, আয়া ও এক দালালকে আটক করেছি। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *