ভারি কন্টেইনারের কারণে কাত হয়ে যায় জাহাজ, শেষ মুহুর্তে পণ্যভর্তি ভারী ওজনের একটি কন্টেইনার বোঝাইয়ের
কারণেই ‘মেরিন ট্রাস্ট ১ জাহাজটি দুর্ঘটনায় পড়ে। এরপর বাকি কন্টেইনারের ভারসাম্য রাখতে না পেরে পুরো জাহাজটিই কাত
হয়ে যায় জাহাজ থেকে বেশ কিছু কন্টেইনার পানিতে পড়ে যায় মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যেই এই দুর্ঘটনা ঘটে জাহাজটির বেশিরভাগ
আরও খবর পেতে ভিজিট করুউঃ heretipsz.xyz
ভারি কন্টেইনারের কারণে কাত হয়ে যায় জাহাজ
গত বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) কলকাতার শ্যামাগ্রসাদ মুখার্জি সমুদ্রবন্দরের ৫ জেটিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার পর শুক্রবার
(২৫ মার্চ) রাত পর্যন্ত এই জাহাজের উদ্ধার কাজ শুরু হয়নি অংশ ডুবে যায়। জাহাজের এক নাবিকের সঙ্গে কথা বলে এমন
তথ্য জানা গেছে তবে আনুষ্ঠানিক তদন্তের মাধ্যমে দুর্ঘটনার কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। দুর্ঘটনা তদন্তে কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে
একটি কমিটি গঠন করেছে। ওই নাবিক নাম প্রকাশ না করে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘জাহাজটিতে কন্টেইনার বোঝাই
করা হচ্ছিল কলকাতা বন্দরের নিজস্ব ক্রেন দিয়েই। আর সেই ক্রেন পরিচালনা করে বন্দরের বার্থ অপারেটরই।
শেষমুহুর্তে একটি কন্টেইনার ক্রেন দিয়ে জাহাজে রাখার
পরই ভারসাম্য হারাতে থাকে। তাত্ক্ষনিকভাবে আমরা বিষয়টি অবহিত করে কন্টেইনারটি দ্রুত সরানোর আহ্বান জানাই কিন্তু তার আগেই দুর্ঘটনা ঘটে যায়। একটি কন্টেইনার জাহাজ থেকে পড়তে শুরু করলে একে একে বেশ কিছু কন্টেইনার পড়ে যায়। তবে উপস্থিত বন্দর কর্মীরা রশি দিয়ে জাহাজটি আটকে রেখে বড় ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
গণহত্যা দিবসে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনও প্রতীকী ‘ব্ল্যাকআউট’ পালন করেছে। হাইকমিশন আজ শুক্রবার (২৫ মার্চ) রাতে এক ফেসবুক বার্তায় লিখেছে,
ভারি কন্টেইনারের কারণে কাত হয়ে যায় জাহাজ
৫১ বছর আগে এই রাতে শুরু হওয়া ‘অপারেশন সার্চলাইট’-এর সময় বাংলাদেশী লাখো নিহত ও নির্যাতিত নারীদের আত্নত্যাগের সম্মানে ভারতীয় হাইকমিশন তাদের চ্যান্সেরি কমপ্লেক্সে ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে।
শুক্রবার রাত ৯টা বাজতেই সারা দেশে এক মিনিটের জন্য বাতি নিভে যায়। এর মাধ্যমে জাতি কালরাতের বিভীষিকাকে স্মরণ করেছে।
পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে ‘অপারেশন সার্চলাইটের’ নামে নিরীহ বাঙালিদের ওপর হামলা চালায়।
সেই নৃশংস গণহত্যায় নিহতদের স্মরণে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক
মন্ত্রণালয় প্রতীকী ‘ব্ল্যাকআউট’ কর্মসূচি হাতে নেয়। তবে কেপিআই এবং জরুরি স্থাপনা কর্মসূচির আওতামুক্ত ছিল। গণহত্যা দিবসে রাতে কোনো আলোকসজ্জা করা না করতেও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় নির্দেশ দিয়েছিল।