হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ পেঁয়াজ আমদান, আইপি অনুমতি পাওয়ায় পরও দুই দিন থেকে হিলি বন্দর
দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতির (আইপি) মেয়াদের
গত মঙ্গলবার ছিল শেষ দিন। এ কারণে আমদানিকারকরা আগের (আইপির) সব পেঁয়াজ
আরও খবর পেতে ভিজিট করুউঃ heretipsz.xyz
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি
বন্দরে প্রবেশ করান। ফলে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে এক দিনে ভারত থেকে রেকর্ড পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি করা হয়।
বন্দরে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ মজুদ থাকায় দুই দিন বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকলেও বন্দরে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক রয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে প্রতি কেজি ভারতীয় পেঁয়াজ আড়তগুলোতে পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ১২ থেকে ১৪ টাকা দরে।
খুচরা বাজারে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪ থেকে ১৬ টাকা দরে। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৪ থেকে ২৫ টাকা কেজি দরে।
পেঁয়াজের দাম কম থাকায় অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে
সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে হিলি বন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন বলেন, ভারত
থেকে পেঁয়াজ আমদানি ক্ষেত্রে আইপির শেষ দিন ছিল গত ২৯ মার্চ মঙ্গলবার, যার ফলে ব্যবসায়ীদের আগের অনুমতির
সব পেঁয়াজ বন্দরে প্রবেশ করে। দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক রাখতে প্রচুর পরিমাণ পেঁয়াজের এলসি করা হয়।
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি
বন্দরে পেঁয়াজ আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ায় স্থানীয় বাজারসহ দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। নতুন করে
সরকার পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়ায় ব্যবসায়ীরা রমজান মাস উপলক্ষে আরো বেশি বেশি এলসি করছেন।
তিনি আরো বলেন, বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি বৃদ্ধির কারণে বাজারে দাম কমেছে এবং আড়তগুলোতে প্রচুর পরিমাণ পেঁয়াজ মজুদ আছে। আসছে পবিত্র রমজান মাসে পেঁয়াজের দাম বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
হিলি কাস্টমসের তথ্য মতে, মঙ্গলবার ভারতীয়
৬৩ ট্রাকে এক হাজার ৬৯০ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। তবে নতুন আইপির কোনো পেঁয়াজ গত দুই দিনে হিলি বন্দর দিয়ে আমদানি হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং উদ্যোক্তাসুলভ মনোভাব ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছে। বাংলাদেশ তাদের শিল্পায়নের ভিত্তিকে আরো বৈচিত্র্যপূর্ণ করে তুলছে বিধায় আঞ্চলিক পর্যায়ে সরবরাহ ব্যবস্থা আরো ঝুঁকিসহিষ্ণু হয়ে উঠবে।
পিটার ডি হাস বলেন, বাংলাদেশে সরাসরি
বিদেশি বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় উৎস যুক্তরাষ্ট্র। রাষ্ট্রদূত হিসেবে তিনি এ দেশে আকর্ষণীয় বিনিয়োগ পরিবেশ গড়ে তুলতে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের নতুন নতুন খাতে বিনিয়োগে সহায়তা দিতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।